সুমিষ্ট মধুর রয়েছে অনেক গুণ। কাশির সমস্যা
থেকে শুরু করে জখম শুকাতে বা সংক্রমণ
ঠেকাতে—সবকিছুতে মধুর ব্যবহার করা হয়।
কিন্তু মধুর আরেকটি জাদুকরী গুণ আছে। তা
হচ্ছে, মধুতে ওজন কমানোর শক্তিশালী উপাদান
রয়েছে।
যাঁরা ওজন কমাতেচান, তাঁরা চিনির বদলে মধু খেতে পারেন।এটাও মনে রাখতে হবে যে, মধুতে চিনি থাকে,
তাই মধু খেতে হবে পরিমাণমতো।
প্রশ্ন হচ্ছে,মধু ওজন কমায় কীভাবে বা কীভাবে মধু খেলেউপকার পাওয়া যাবে।
এই পদ্ধতির কথাঅনেকেই জানেন। মধুর সঙ্গে হালকা গরম পানি আর লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। প্রতিদিন
সকালে পরিমাণমতো মধু এ পদ্ধতিতে খাওয়া যেতে পারে। যাঁরা ডায়েট করেন, তাঁদের জন্যএটি বেশ উপকারী।
যাঁরা ওজন কমানোয় আগ্রহী, তাঁরা চিনির
বদলে চা, কফিতেও মধু ব্যবহার করতে পারেন।
মধুর অন্য উপকারিতার মধ্যে রয়েছে এটি
অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ব্যাকটেরিয়া
প্রতিরোধী উপাদানে পূর্ণ, যা হজম শক্তি
বাড়ায়। স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং ক্যানসার,
হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ক্ষেত্রেও মধু
উপকারী। সুমিষ্ট মধুর রয়েছে অনেক গুণ। কাশির সমস্যা
থেকে শুরু করে জখম শুকাতে বা সংক্রমণঠেকাতে—সবকিছুতে মধুর ব্যবহার করা হয়।কিন্তু মধুর আরেকটি জাদুকরী গুণ আছে। তাহচ্ছে, মধুতে ওজন কমানোর শক্তিশালী উপাদানরয়েছে।যাঁরা ওজন কমাতেচান, তাঁরা চিনির বদলে মধু খেতে পারেন।এটাও মনে রাখতে হবে যে, মধুতে চিনি থাকে,তাই মধু খেতে হবে পরিমাণমতো।প্রশ্ন হচ্ছে,মধু ওজন কমায় কীভাবে বা কীভাবে মধু খেলেউপকার পাওয়া যাবে।এই পদ্ধতির কথাঅনেকেই জানেন। মধুর সঙ্গে হালকা গরম পানি আর লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। প্রতিদিনসকালে পরিমাণমতো মধু এ পদ্ধতিতে খাওয়া যেতে পারে। যাঁরা ডায়েট করেন, তাঁদের জন্যএটি বেশ উপকারী।যাঁরা ওজন কমানোয় আগ্রহী, তাঁরা চিনিরবদলে চা, কফিতেও মধু ব্যবহার করতে পারেন।মধুর অন্য উপকারিতার মধ্যে রয়েছে এটিঅ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ব্যাকটেরিয়াপ্রতিরোধী উপাদানে পূর্ণ, যা হজম শক্তিবাড়ায়। স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং ক্যানসার,হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ক্ষেত্রেও মধুউপকারী। সুমিষ্ট মধুর রয়েছে অনেক গুণ। কাশির সমস্যাথেকে শুরু করে জখম শুকাতে বা সংক্রমণঠেকাতে—সবকিছুতে মধুর ব্যবহার করা হয়।কিন্তু মধুর আরেকটি জাদুকরী গুণ আছে। তাহচ্ছে, মধুতে ওজন কমানোর শক্তিশালী উপাদানরয়েছে।যাঁরা ওজন কমাতেচান, তাঁরা চিনির বদলে মধু খেতে পারেন।এটাও মনে রাখতে হবে যে, মধুতে চিনি থাকে,তাই মধু খেতে হবে পরিমাণমতো।প্রশ্ন হচ্ছে,মধু ওজন কমায় কীভাবে বা কীভাবে মধু খেলেউপকার পাওয়া যাবে।এই পদ্ধতির কথাঅনেকেই জানেন। মধুর সঙ্গে হালকা গরম পানি আর লেবুর রস মিশিয়ে খেতে হবে। প্রতিদিনসকালে পরিমাণমতো মধু এ পদ্ধতিতে খাওয়া যেতে পারে। যাঁরা ডায়েট করেন, তাঁদের জন্যএটি বেশ উপকারী।যাঁরা ওজন কমানোয় আগ্রহী, তাঁরা চিনিরবদলে চা, কফিতেও মধু ব্যবহার করতে পারেন।মধুর অন্য উপকারিতার মধ্যে রয়েছে এটিঅ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ব্যাকটেরিয়াপ্রতিরোধী উপাদানে পূর্ণ, যা হজম শক্তিবাড়ায়। স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে এবং ক্যানসার,হৃদরোগের মতো জটিল রোগের ক্ষেত্রেও মধুউপকারী।